1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল কমে আড়াই বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল কমে আড়াই বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে রিজার্ভের অর্থে গঠিত রপ্তানি উন্নয়ন তহবিল (ইডিএফ) প্রায় দ্বিগুণ হয়ে ৭ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে তড়িঘড়ি করেন তৎকালীন গভর্নর ফজলে কবির। ঋণ গ্রহীতাদের কেউ কেউ ইডিফের অর্থ বিদেশে পাচার করেন বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ পরিদর্শনে উঠে এসেছে।

এদিকে অনিয়ম উপলব্ধি করে গত বছর থেকে ইডিএফের আকার কমানো শুরু হয়।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত হিসেবে ইডিএফের আকার হ্রাসকে সামনে রেখে ৭ বিলিয়ন ডলারের তহবিল মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) পর্যন্ত ২ দশমিক ৫১ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে।

ইডিএফ তহবিল থেকে ৪ শতাংশ সুদে সরাসরি ও প্রচ্ছন্ন রপ্তানি খাতের উদ্যোক্তারা ১৮০ দিনের জন্য ঋণ পাচ্ছেন। তবে যে রপ্তানির বিপরীতে ইডিএফ সুবিধা নেওয়া থাকবে তার বিপরীতে রপ্তানি সহায়ক প্রাক অর্থায়ন তহবিল (ইএফপিএফ) থেকে ঋণ সুবিধা মিলবে না।

দেশের পণ্য রপ্তানির জন্য কাঁচামাল আমদানিতে রপ্তানিকারকদের ব্যাক টু ব্যাক এলসির আওতায় কম সুদে ডলারে ঋণ সুবিধা দিতে ১৯৮৯ সালে গঠিত হয় ইডিএফ। রিজার্ভ থেকে এই ঋণ পরিশোধে সর্বোচ্চ ২৭০ দিন সময় পান উদ্যোক্তারা। সেই ইডিএফ তহবিলের আকার দীর্ঘ কয়েক বছর এক থেকে দুই বিলিয়ন ডলারের ঘরে ছিল। ফজলে কবির গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরেই ২০১৬ সাল থেকে ধাপে ধাপে বৃদ্ধি পেতে থাকে আকার।

২০২০ সালে মার্চে করোনাকালে ব্যবসা বাঁচানোর নামে একই বছরের এপ্রিলে ইডিএফের আকার ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন করা হয়। সেই ধারা প্রায় দুই বছর অব্যাহত থাকে। ২০২২ সালে ইডিএফের আকার ৭ বিলিয়নে ডলারে উন্নীত হয়। তবে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধের পর দেশে ডলার সংকট তীব্রতর হয়।

এ পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নতুন গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ইডিএফ কমাতে জোর দেন। তার নির্দেশে ইডিএফ আকার ছোট হয়ে গত মে মাসে এর পরিমাণ ছিল ৪ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন। আর জনু শেষে দাঁড়ায় ৪ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার। গত জুলাইতে ইডিএফের আকার দাঁড়ায় ৩ দশমিক ২১ বিলিয়ন ডলারে।

আর সরকারর পালাবদলের পরে আগস্ট শেষে ইডিএফের আকার দাঁড়ায় ২ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। সেপ্টেম্বরে হয় ২ দশমিক ৭৭ বিলীয়ন ডলার। সর্বশেষ মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) ইডিএফের আকার দাঁড়ায় ২ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com