1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
৫ বছরের জন্য গ্রামীণ ব্যাংকের আয় করমুক্ত - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

৫ বছরের জন্য গ্রামীণ ব্যাংকের আয় করমুক্ত

  • সর্বশেষ আপডেট : শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংকের আয় ২০২৯ সাল পর্যন্ত করমুক্ত বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছে।

প্রতিষ্ঠানটিকে আয়করমুক্ত সুবিধা দিয়ে গত বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, প্রতিবছর গ্রামীণ ব্যাংককে শুধু আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে।

প্রজ্ঞাপন সূত্রে জানা যায়, এনবিআরের আয়কর আইন, ২০২৩ (২০২৩ সনের ১২ নং আইন) এর ৭৬ ধারার উপ-ধারা (১) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে, গ্রামীণ ব্যাংক আইন, ২০১৩ (২০১৩ সনের ৫৬ নং আইন) এর ধারা ৪ এর অধীন স্থাপিত গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃক অর্জিত সব আয়কে আরোপণীয় আয়কর প্রদান হতে শর্ত সাপেক্ষে অব্যাহতি প্রদান করা হয়েছে। এই প্রজ্ঞাপন অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং যা ২০২৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।

গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠার পর থেকেই কর অব্যাহতি সুবিধা পেয়ে আসছিল। গ্রামীণ ব্যাংক অধ্যাদেশ ১৯৮৩ বাতিল করে সরকার যখন ২০১৩ সালে আইন করে, তখনও বহাল রাখা হয় এ সুবিধা। কিন্তু ২০২১ সালের ১ জানুয়ারি ওই সুবিধা বাদ দেয় তৎকালীন সরকার। দীর্ঘদিন পর সেই সুবিধা ফিরিয়ে দেওয়া হলো।

গ্রামীণ ব্যাংক একটি আইন দ্বারা পরিচালিত পাবলিক অথরিটি। এর সূচনা ১৯৭৬ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এর একটি গবেষণা প্রকল্পের মাধ্যমে, যা গ্রামের গরিবদের ব্যাংকিং সেবা প্রদানের জন্য একটি ঋণ সরবরাহ ব্যবস্থা পরিকল্পনা করার জন্য পরিচালিত হয়। ১৯৮৩ সালের অক্টোবরে জাতীয় আইন দ্বারা গ্রামীণ ব্যাংককে একটি স্বাধীন ব্যাংক হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দেওয়া হয়।

প্রসঙ্গত, গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্য ১ কোটি ৩ লাখ ৬০ হাজার জন। এর মধ্যে ৭১ লাখ ৬০ হাজার ঋণগ্রহীতা সদস্য ঋণ নিয়েছেন ২৪ হাজার ৭৫৭ কোটি টাকা। এ ছাড়া ব্যাংকটির সদস্যদের ঋণের স্থিতি ১৬ হাজার ১৫০ কোটি টাকা, আর সঞ্চয় স্থিতি ২২ হাজার ৬৮২ কোটি টাকা।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com