1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
৪ মাসে বৈদেশিক ঋণ আসার চেয়ে পরিশোধ বেশি - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

৪ মাসে বৈদেশিক ঋণ আসার চেয়ে পরিশোধ বেশি

  • সর্বশেষ আপডেট : শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশে সংস্কারের সময়ে এখন বৈদেশিক ঋণের বড় অংশই চলে যাচ্ছে ঋণ পরিশোধে। বাড়ছে সুদ-আসলসহ ঋণ পরিশোধের চাপ। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবরে) দেশে যে পরিমাণ বৈদেশিক ঋণ এসেছে, তার চেয়ে বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে। তবে গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে প্রতিশ্রুতি কমেছে প্রায় ৯০ শতাংশ। কমেছে অর্থছাড়ও।

ইআরডির সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবরে) বৈদেশিক ঋণ ছাড় হয়েছে ১২০ কোটি ২০ লাখ ডলার। অথচ এ সময়ে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে ১৪৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলার।

গত অর্থবছরের জুলাই-অক্টোবরে ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছিল ১১০ কোটি ডলার। এ অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে যা ৩৩ কোটি ৬৩ লাখ ডলার বেশি। যার মধ্যে শুধু আসল পরিশোধই বেড়েছে ২৬ কোটি ডলার। তবে চলতি অর্থবছরে কমেছে বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি।

ইআরডি সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে পদ্মা রেল সংযোগ, মেট্রোরেল ও কর্ণফুলী টানেলসহ বেশকিছু বড় প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ শুরু হয়েছে। যার ফলে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে আলাদা চাপ তৈরি হয়েছে। অথচ মেট্রোরেল বাদে পদ্মা রেল সংযোগ ও কর্ণফুলী টানেল থেকে তেমন রিটার্ন আসছে না। যা আয় হচ্ছে তার চেয়ে বেশি মেনটেইনেন্সে খরচ হয়ে যাচ্ছে। ফলে সরকারকে নিজস্ব তহবিল থেকে এসব প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ করতে হচ্ছে।

গত অর্থবছরে (২০২৩-২৪) বাংলাদেশের ইতিহাসে রেকর্ড ৩৩৫ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে। যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ৬৮ কোটি ডলার বেশি। এর আগে কোনো এক অর্থবছরে সরকারকে এত পরিমাণ ঋণ পরিশোধ করতে হয়নি। সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২৬৭ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ করেছিল সরকার।

ইআরডি সূত্র বলছে, মূলত সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় ঋণ পরিশোধে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়েছে। গত অর্থবছরে শুধু সুদ পরিশোধ বেড়েছে ৪১ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরে এই ঋণ পরিশোধের পরিমাণ সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে ঋণের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে ২৫ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৩৬২ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। অর্থাৎ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের তুলনায় প্রতিশ্রুতি কমেছে ৯০ শতাংশ।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com