1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
মুদ্রাস্ফীতি ৪-৫ শতাংশে নামিয়ে আনা মূল লক্ষ্য: গভর্নর - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

মুদ্রাস্ফীতি ৪-৫ শতাংশে নামিয়ে আনা মূল লক্ষ্য: গভর্নর

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: আমাদের লক্ষ্য আগামী জুনের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশে নামিয়ে আনা। পরবর্তী অর্থবছরের মধ্যে তা ৫ শতাংশে নামানো। মূল লক্ষ্য মুদ্রাস্ফীতি ৪-৫ শতাংশে নামিয়ে আনা। এ লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) অডিটরিয়ামে ‘টিপিং পয়েন্টস অব রিফর্ম এজেন্ডা ফর দ্যা টার্নঅ্যারাউন্ড অব দ্যা ব্যাংকিং সেক্টর অব বাংলাদেশ’ শিরোনামে এ আলোচনা আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।

আহসান এইচ মনসুর বলেন, বন্যার কারণে বর্তমান বাজারে সবজি ও খাদ্যদ্রব্যের দাম বাড়তি। একসময় তা কমে আসবে। মুদ্রাস্ফীতি ৭ শতাংশে নামিয়ে আনতে পারলে আমরা ব্যাংকের সুদ ও নীতি সুদহার কমিয়ে আনব।

তিনি বলেন, গত ১০-১২ বছর ধরেই অর্থনৈতিক খাত পিছিয়ে ছিল। অর্থনীতির চারটা স্তম্ভ ব্যাংকিং, স্টক মার্কেট, ইন্স্যুরেন্স, বন্ড মার্কেট কোনোটাই আমাদের দেশে শক্তিশালী নয়। বন্ড মার্কেট আমরা গড়েই তুলতে পারিনি। ইন্স্যুরেন্স আর স্টক মার্কেটের অবস্থা করুণ। ফলে একমাত্র ব্যাংকিং খাতকেই আমাদের দেশে বড় দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। অর্থনীতির দীর্ঘমেয়াদি উৎস বের করতে না পারলে আমাদের ব্যাংকিং খাতের ওপর নির্ভরশীলতা থাকবেই।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আরো বলেন, দেশে টাকা নাই। ৪৮ বিলিয়ন ডলার ছিল রিজার্ভ; যা এখন হয়েছে ২৪ বিলিয়ন। অর্থাৎ বাকি টাকাটা বাইরে চলে গেছে। আমরা যদি আমানত বাড়াতে না পারি, টাকা বাইরে চলে যায়, তাহলে ব্যাংক ও অর্থনৈতিক খাতের প্রবৃদ্ধি হবে না। এই পরিস্থিতি পরিবর্তন করার জন্য টাকা পাচার বন্ধ করতে হবে।

আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিশ্বব্যাংকের বহুপাক্ষিক বিনিয়োগ গ্যারান্টি সংস্থার (মিগা) ড. জুনায়েদ কামাল আহমদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের চার ডেপুটি গভর্নর কবির আহাম্মদ, মো. জাকির হোসেন চৌধুরী, মো. হাবিবুর রহমান ও নূরুন নাহার প্রমুখ।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com