1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
দুদকসহ সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তায় অর্থপাচার ও দুর্নীতির বিস্তার ঘটেছে: টিআইবি - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

দুদকসহ সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তায় অর্থপাচার ও দুর্নীতির বিস্তার ঘটেছে: টিআইবি

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে সৃষ্ট সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তায় অর্থপাচার ও দুর্নীতির বিস্তার ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান।

‘এর প্রভাবে যথেচ্ছ লুটপাট, দুর্নীতিবাজদের রাষ্ট্রীয়ভাবে তোষণ, আইনের সঠিক প্রয়োগ না করা এবং সার্বিক কাঠামোগত দুর্বলতায় বাংলাদেশের অবস্থানের ক্রমাবনতি হয়েছে।’

মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ধানমন্ডিতে টিআইবি কার্যালয়ে বার্লিনভিত্তিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল (টিআই) পরিচালিত ‘দুর্নীতির ধারণা সূচক (সিপিআই) ২০২৪’-এর বৈশ্বিক প্রকাশ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেছেন, বিগত কর্তৃত্ববাদী সরকার মুখে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বললেও বাস্তবে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিয়েছে, লালন করেছে। এমনকি দুর্নীতি সংঘটনে সহায়তা ও অংশগ্রহণ করেছে।

ইফেতেখারুজ্জামান বলেন, দুর্নীতিবিরোধী বাগাড়ম্বর ব্যতীত এ নিয়ে পতিত আওয়ামী সরকারের কোনো বিকার বা চিন্তা দেখা যায়নি। এমনকি দুর্নীতি দমনে দায়িত্বপ্রাপ্ত দুর্নীতি দমন কমিশনসহ (দুদক) অন্য সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের প্রকৃত ভূমিকা পালন করতে ব্যর্থ হয়েছে।

আওয়ামী লীগ আমলে সরকারি প্রকল্পে কেনাকাটায় সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, অথচ কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। দুদকসহ দুর্নীতি প্রতিরোধে সৃষ্ট সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তায় অর্থপাচার ও দুর্নীতির বিস্তার ঘটেছে।

ড. ইফতেখারুজ্জামান জানান, ২০১২ সালের পর এবার দুর্নীতি সূচকে সবচেয়ে কম স্কোর পেয়েছে বাংলাদেশ। ভুটান ছাড়া দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের স্কোর কমেছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন টিআইবির উপদেষ্টা (নির্বাহী ব্যবস্থাপনা) অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের ও পরিচালক (আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।

টিআই বিশ্বের ১৮০টি দেশের ওপর জরিপ চালিয়ে যে র‌্যাংকিং প্রকাশ করেছে, সেখানে দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশ ১৪তম অবস্থানে রয়েছে।

দুর্নীতিগ্রস্ত দেশের তালিকার শীর্ষে রয়েছে আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদান। দুর্নীতির ধারণা সূচকের (সিপিআই) ১০০ স্কোরের মধ্যে দেশটি পেয়েছে মাত্র ৮। তালিকায় যৌথভাবে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে সোমালিয়া। আর তৃতীয় ভেনিজুয়েলা। তাদের স্কোর যথাক্রমে ৯ ও ১০।

অন্যদিকে, বাংলাদেশের সমান ১৫১ স্কোর নিয়ে তালিকার উচ্চক্রম অনুযায়ী বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে ১৫১তম অবস্থানে রয়েছে কঙ্গো ও ইরান।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com