1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
জুনেই আইএমএফের ঋণের অর্থ পাচ্ছে বাংলাদেশ - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

জুনেই আইএমএফের ঋণের অর্থ পাচ্ছে বাংলাদেশ

  • সর্বশেষ আপডেট : মঙ্গলবার, ১৩ মে, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: অনিশ্চয়তা কাটিয়ে বাংলাদেশের জন্য অর্থ ছাড় করতে সম্মত হয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। সংস্থাটির কাছ থেকে নেওয়া মোট ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার বা ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণের শেষ দুটি কিস্তির অর্থ আগামী জুনে পেতে পারে বাংলাদেশ।

আগামী মাসেই আইএমএফের বোর্ড সভায় বাংলাদেশের ঋণ প্যাকেজের শেষ দুই কিস্তি অনুমোদন করা হতে পারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের নেতৃত্বে দফায় দফায় বৈঠকের পর অর্থ ছাড় নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে সমঝোতায় পৌঁছেছে বাংলাদেশ।

মঙ্গলবার (১৩ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, আমরা শুধু এ সুখবরটি দিতে পারি যে, জুনে ঋণের কিস্তির ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার (১৩০ কোটি ডলার) ছাড় হবে। জুনের (আইএমএফের) বোর্ড সভায় এ অর্থ ছাড় হবে বাংলাদেশের জন্য। বিস্তারিত আগামীকাল (বুধবার) সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত ওই সংবাদ সম্মেলনে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে গভর্নর বিস্তারিত জানাবেন বলেও ওই কর্মকর্তা জানান।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অন্য একজন কর্মকর্তা জানান, মুদ্রা বিনিময় হারে আরও নমনীয়তা আনার বিষয়ে দীর্ঘদিনের মতপার্থক্যের অবসান ঘটিয়ে আইএমএফ ঋণের কিস্তির অর্থ ছাড় করতে সম্মত হয়েছে। জুনে বোর্ড সভায় বাংলাদেশের ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার (৪৭০ কোটি ডলার) ঋণ প্যাকেজের পরবর্তী দুটি কিস্তি অনুমোদন করবে।

গত ফেব্রুয়ারি মাসে অর্থ ছাড়ের জন্য নির্ধারিত থাকলেও সংস্কারের শর্ত পূরণ না হওয়ায় তা বিলম্বিত হয়েছে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।

২০২৩ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার বা ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করে আইএমএফ। ২০২৬ সাল পর্যন্ত ৭ কিস্তিতে এ ঋণ দেওয়ার কথা। ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত তিনটি কিস্তিতে বাংলাদেশ পেয়েছে ২৩১ কোটি ডলার। এ হিসাবে ঋণের বাকি আছে ২৩৯ কোটি ডলার। গত বছরের ডিসেম্বরে চতুর্থ কিস্তির অর্থ পাওয়ার কথা থাকলেও নানা শর্তে তা আটকে দেয় আইএমএফ।

তখন আইএমএফের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শর্ত পূরণ করলে চলতি বছরের মার্চে ঋণের চতুর্থ কিস্তি পাবে বাংলাদেশ। তবে আলোচনা ফলপ্রসূ না হওয়ায় ঘোষণা আসে, চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি একত্রে চলতি বছরের জুনে দেওয়া হতে পারে। এ নিয়ে এপ্রিলে বাংলাদেশে সফরে এসেছিল আইএমএফ প্রতিনিধি দল।

ঋণের এই অর্থ ছাড় বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ইতিবাচক প্রভাব ফেলার পাশাপাশি বিনিয়োগকারী ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অংশীদারদের আস্থা বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com