1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
ই-বাইক উৎপাদনে মিলবে কর ছাড়, মানতে হবে ১০ শর্ত - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

ই-বাইক উৎপাদনে মিলবে কর ছাড়, মানতে হবে ১০ শর্ত

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ১১ জুন, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশে জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব ইলেকট্রিক বাইক (ই-বাইক) সবার নাগালে আনতে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে দেশীয়ভাবে উৎপাদনে বড় ধরনের কর ছাড়ের প্রস্তাব রাখা হয়েছে।

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ ২ জুন জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপনকালে জানান, ই-বাইক উৎপাদনে ৫ শতাংশের বেশি সব ধরনের কর মওকুফ করা হবে। এছাড়া ই-বাইক তৈরির প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ আমদানি বা দেশীয়ভাবে সংগ্রহের ক্ষেত্রেও ভ্যাট, আগাম কর (এটি) ও সম্পূরক শুল্ক সম্পূর্ণভাবে অব্যাহতি দেওয়া হবে।

এনবিআর সূত্রে জানা যায়, এসব কর সুবিধা পেতে বিনিয়োগকারীদের মানতে হবে কিছু নির্দিষ্ট শর্ত। আর শর্ত মেনে ই-বাইক উৎপাদনে এগিয়ে এলে এ শিল্পে বিপ্লব হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে-

১. নিবন্ধন : বিডা, অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নিবন্ধন নিতে হবে।

২. বিআরটিএ অনুমোদন : ই-বাইক (টু-হুইলার) উৎপাদনের জন্য বিআরটিএ থেকে মেকারস কোড ও টাইপ অনুমোদন নিতে হবে।

৩. চেসিস উৎপাদনের সক্ষমতা : কারখানায় চেসিস তৈরির জন্য আধুনিক যন্ত্রপাতি ও কাঁচামাল প্রক্রিয়াজাতকরণের ব্যবস্থা থাকতে হবে।

৪. প্লাস্টিক যন্ত্রপাতি : ই-বাইকের প্লাস্টিক অংশ তৈরির প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কারখানায় স্থাপন করতে হবে।

৫. রংকরণ সুবিধা : নিজস্ব পেইন্ট শপ থাকতে হবে এবং রং করার কাজ কারখানাতেই সম্পন্ন করতে হবে।

৬. ইলেকট্রিক মোটর : ইলেকট্রিক মোটরের যন্ত্রাংশ নিজস্বভাবে উৎপাদন করতে হবে।

৭. ব্যাটারি : নিজস্বভাবে ব্যাটারি তৈরি করতে হবে বা স্থানীয় উৎপাদনকারীর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক চুক্তির মাধ্যমে সংগ্রহ করতে হবে।

৮. পরিবেশ ছাড়পত্র : পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্রসহ আইএসও সনদ থাকতে হবে।

৯. মানবসম্পদ : কারখানায় কমপক্ষে ২৫০ জন কর্মী থাকতে হবে।

১০. বিক্রয়োত্তর সেবা : বিক্রয়কেন্দ্র, যন্ত্রাংশ সরবরাহ ও সেবা কেন্দ্রসহ বিক্রয়োত্তর সেবা নিশ্চিত করতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com