1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
ব্যাংক আমানতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি, ৩ মাসে বেড়েছে ১৪০ কোটি - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

ব্যাংক আমানতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি, ৩ মাসে বেড়েছে ১৪০ কোটি

  • সর্বশেষ আপডেট : বুধবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের স্বল্প আয়ের মানুষের ব্যাংক হিসাবের আমানতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, নো-ফ্রিলস (এনএফএ) বা চার্জমুক্ত হিসাবে এ বছরের জুন শেষে মোট আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৩৬ কোটি টাকা। যা মার্চ শেষে ছিল ৪ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ তিন মাসের ব্যবধানে সঞ্চয় বেড়েছে প্রায় ১৪০ কোটি টাকা।

অর্থনৈতিক চাপ সত্ত্বেও প্রান্তিক মানুষের ব্যাংক সঞ্চয় বেড়েছে, যা দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও আস্থার উন্নতির ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে জানান খাৎ সংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, মার্চ শেষে ব্যাংকগুলোতে নো-ফ্রিলস হিসাবের সংখ্যা ছিল ২ কোটি ৮২ লাখ ৩৬ হাজার ৭৭০টি। জুন শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৮৭ লাখ ৬ হাজার ৭৯৯টি। এই হিসাবে তিন মাসে নতুন অ্যাকাউন্ট যুক্ত হয়েছে প্রায় ৪ লাখ ৭০ হাজার।

খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, পট পরিবর্তন পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতা কমে যাওয়ায় মানুষের মধ্যে ব্যাংকিং খাত নিয়ে আস্থা ফিরে এসেছে। পাশাপাশি আর্থিক খাতকে সুস্থ রাখতে বাংলাদেশ ব্যাংক নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এর প্রভাবেই প্রান্তিক আয়ের মানুষও ব্যাংকে টাকা জমাতে শুরু করেছে।

মার্চ শেষে এসব হিসাবে প্রবাসী আয় ছিল ৭৭৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। জুন শেষে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮০০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। অর্থাৎ তিন মাসে প্রবাসী আয় বেড়েছে প্রায় ২৩ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে আরও জানা গেছে, চলতি বছরের মার্চ শেষে নো-ফ্রিলস হিসাবের আওতায় কৃষকদের আমানতের পরিমাণ ছিল ৭১৮ কোটি, অতি দরিদ্রদের ২৩১ কোটি, পোশাকশ্রমিকদের ছিল ৪৬৭ কোটি, মুক্তিযোদ্ধাদের হিসাবে ১০১৩ কোটি, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধাভোগীদের হিসাবে ১ হাজার ৭৩১ কোটি টাকা।

যেখানে চলতি বছরের জুন শেষে কৃষকদের আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৭৭০ কোটি, অতি দরিদ্রদের দাড়িয়েছে ২৪৬ কোটি, পোশাকশ্রমিকদের ছিল দাড়িয়েছে ৪৬৫ কোটি, মুক্তিযোদ্ধাদের হিসাবে ৯৬১ কোটি, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির সুবিধাভোগীদের হিসাবে ১ হাজার ৮২১ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, দেশে পালাবদলের পর মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। ফলে প্রান্তিক মানুষের খরচের চাপও হ্রাস পেয়েছে। এজন্য কষ্ট হলেও অনেকে বাড়তি সঞ্চয়ের চেষ্টা করছেন।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com