1. baiozidkhan@gmail.com : admin_bizp :
ইসলামী ব্যাংকগুলোকে একীভূত করে বড় দুইটা ব্যাংক করা হবে: গভর্নর - Business Protidin
শিরোনাম :
প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের উন্নয়ন সভা অনুষ্ঠিত দেশে সরকারি ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংকের’ কার্যক্রম শুরু ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য ‘ক্ষুদ্র ঋণ ব্যাংক’ গঠনের উদ্যাগ সরকারের পঞ্চমবারের মতো সাউথ এশিয়ান বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড অর্জন সোনালী লাইফের বেতন কমছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’ কর্মীদের ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এমডি হতে লাগবে ২৫ বছরের অভিজ্ঞতা লাভেলো আইসক্রিমের এমডির পরিবারসহ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠান টিকে থাকা ও সফলতার মৌলিক ভিত্তি: আমির খসরু দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে দেশের ৬ কোটি ২০ লাখ মানুষ: বিশ্বব্যাংক ব্যাংক কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণ নিয়ে কঠোর নির্দেশনা জারি

ইসলামী ব্যাংকগুলোকে একীভূত করে বড় দুইটা ব্যাংক করা হবে: গভর্নর

  • সর্বশেষ আপডেট : বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের চলমান ইসলামী ব্যাংকগুলোকে একীভূত করে বড় দুটি ব্যাংক করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর।

বুধবার (৯ এপ্রিল) ঢাকার মিরপুরে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্ট (বিআইবিএম) আয়োজিত দুই দিনব্যাপী দশম বার্ষিক ব্যাংকিং সম্মেলন-২০২৫ উদ্বোধনকালে এ কথা জানান তিনি।

গভর্নর বলেন, বাংলাদেশের ইসলামি ব্যাংকিং খাত সম্পূর্ণভাবে পুনর্গঠিত করা হবে, কারণ বেশিরভাগ ইসলামি ব্যাংক বর্তমানে সংকটের মধ্যে আছে। আমরা অনেকগুলো ইসলামি ব্যাংককে একীভূত করতে যাচ্ছি এবং আশা করি দুটি বড় ইসলামী ব্যাংক তৈরি হবে।

তিনি বলেন, দেশে ইসলামী ব্যাংকিংয়ের জন্য সঠিক নিয়ন্ত্রক কাঠামোর অভাব রয়েছে এবং এ বিষয়ে আইনি ফাঁক থেকে গেছে। আমরা এটি নিয়েও কাজ করছি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর সহযোগিতায় চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এ বিষয়ে আইনি ও নৈতিক উভয় পদক্ষেপ নিতে হবে।

তিনি মন্তব্য করেন, যারা অর্থ পাচার করেছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে, যেন ভবিষ্যতে অন্যরা একই কাজ করতে নিরুৎসাহিত হয়।

তিনি পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট সব অংশীদারদের সহায়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। গভর্নর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিত করার গুরুত্বও তুলে ধরেন।

তার ভাষ্য, আমরা জানি ব্যাংকিং খাতে অনেক ধরনের হস্তক্ষেপ ও দ্বৈত শাসনব্যবস্থা রয়েছে এবং এর অবসান হওয়া দরকার। সমগ্র ব্যাংকিং ব্যবস্থার জন্য একটি সমন্বিত নিয়ন্ত্রক কাঠামো প্রয়োজন, আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি।

আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘আমরা তত্ত্বাবধান ক্ষমতা ও নিয়ন্ত্রক কাঠামো শক্তিশালী করার জন্যও কাজ করছি, যেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কার্যকারিতা বাড়ানো যায়। এভাবে আমরা ব্যাংকগুলির প্রতিদিনের কার্যক্রমে হস্তক্ষেপ না করেই অনিয়ম শনাক্ত করতে পারব।

সংবাদটি শেয়ার করতে নিচের সোশ্যাল মিডিয়া আইকনে ক্লিক করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর
© All rights reserved © 2025 Businessprotidin.com
Site Customized By NewsTech.Com